এর আগে সোমবার প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে হাসিনার পদত্যাগের পর থেকেই লাপাত্তা ছিলেন এই সাবেক মন্ত্রী। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও তার খোঁজের বিষয়ে সরব দেখা গেছে সাধারণ মানুষকে।
পুলিশের বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পৃক্ত পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জনসমাগম এড়িয়ে যাচ্ছেন। অনেকেই নিজ বাসা বা সরকারি বাংলোতে না গিয়ে আত্মীয়-স্বজনের বাড়িতে অবস্থান করছেন।
এদিকে এর আগে সদ্য সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলককে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে আটক করা হয়। ভিআইপি লাউঞ্জ ব্যবহার করে ভারতে যাওয়ার চেষ্টা করেছিলেন পলক।
এদিন বিমানবন্দরে ছাত্রলীগের প্রভাবশালী দুই নেতা আটক হয়েছেন। তারা হলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত এবং ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রিয়াজ মাহমুদ আটক হয়েছেন।
জানা যায়, দেশ ছেড়ে পালাতে গিয়ে বিমানবন্দরে গিয়েছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত ও মহানগর উত্তরের সভাপতি রিয়াজ মাহমুদ। এসময় নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা তাদের আটক করেন।
প্রসঙ্গত, এ দুই নেতার নেতৃত্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজধানীতে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর নৃশংস হামলা চালিয়েছে ছাত্রলীগ।