আজ বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আলী হায়দারের আদালত শুনানি শেষে এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এদিন তাকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বাড্ডা থানার উপপরিদর্শক রেজাউল আলম তার ১০ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন।
রিমান্ড আবেদনে বলা হয়েছে, গ্রেপ্তারকৃত আসামি তৌফিক-ই-এলাহী ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার তথ্য পাওয়ায় ডিবি পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। আসামিকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনায় জড়িত থাকার তথ্য-প্রমাণও পাওয়া যাচ্ছে। এমতাবস্থায় মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে আসামিকে আরো ব্যাপকভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও পলাতক আসামিদের পাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে। তাই তাকে ১০ দিনের পুলিশ রিমান্ড একান্ত প্রয়োজন।
এর আগে মঙ্গলবার রাত পৌনে ১০টার দিকে ডিবির একটি টিম তৌফিক-ই-এলাহীকে গুলশান এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গত ১৭ জুলাই বাড্ডার প্রগতি সরণিতে গুলিতে নিহত হন সুমন সিকদার। এ ঘটনায় সুমনের মা মোসা. মাছুমা ২০ আগস্ট বাড্ডা থানায় হত্যা মামলা করেন।