আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে গণমাধ্যমে পাঠানে এক বিবৃতিতে এ কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, যদি এখনো আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীকে রাজপথ থেকে সরানো না হয়; যদি হল, ক্যাম্পাস, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে না দেওয়া হয়, যদি এখনো গুলি অব্যাহত থাকে তাহলে সরকারকেই সম্পূর্ণ দায় নিতে হবে।
শুধু কোটা সংস্কার করলেই ফয়সালা হবে না। প্রথমে বিচার বিভাগকে ব্যবহার করে সরকার দাবি কর্ণপাত করেনি৷ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী ও দলীয় ক্যাডার দিয়ে আন্দোলন দমনের প্রচেষ্টা করছে। এখন সংলাপের নামে, দাবি আদায়ের নামে নতুন প্রহসন করছে বলে দাবি তার।
নাহিদ বলেন, সব ছাত্র হত্যার বিচার করতে হবে। ক্যাম্পাসগুলোকে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসমুক্ত করতে হবে। অনতিবিলম্বে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী ও আওয়ামী সন্ত্রাসীদের নিরস্ত্র করে রাজপথ থেকে অপসারণ করতে হবে। শহীদের রক্তের ওপর কোনো সংলাপ হবে না।
সরকারকেই সমাধানের পথ বের করতে হবে।
বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনীর কাছে ছাত্রদের পাশে থাকার আহ্বান জানিয়েছেন তারা।
তিনি আরো বলেন, ‘আমাদের আজকে রাতের মধ্যেই গ্রেপ্তার অথবা গুম করে ফেলতে পারে। আপনারা কর্মসূচি অব্যাহত রাখবেন। সবাই জনগণকে সঙ্গে নিয়ে প্রতিটা ক্যাম্পাসে প্রবেশ করুন।
এর আগে বৃহস্পতিবার বিকেলে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক জানিয়েছেন, সরকার আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে চায়। তারা রাজি থাকলে আজই আলোচনা বসতে পারবেন।