নারায়ণগঞ্জ বুধবার | ২৫শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১০ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২৩শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি
  সর্বশেষঃ
সোনারগাঁয়ে নিষিদ্ধ ইয়াবাসহ আটক-২ 
হাসিনা পরিবারের মেগা দুর্নীতি: দেশে-বিদেশে লেনদেনের সব নথি তলব
নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত
আড়াইহাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
ফতুল্লায় ১০০ কেজি গাঁজাসহ গ্রেফতার ১
ফতুল্লায় মৃদুল-ফাতেমা মনিরগং এর বিরুদ্ধে মৎস্যখামার দখলের অভিযোগ!
ইজতেমার ময়দানে সাদপন্থী নয় হামলা চালিয়েছে ভারত ও শেখ হাসিনা!
সাংবাদিক সোহেলের মা’য়ের মৃত্যুতে মডেল রিপোর্টার্স ক্লাবের শোক
সরিষা ফুলের মধু আহরণে স্বাবলম্বী মৌয়ালরা
বকশীগঞ্জে ইউএনও’র বরণ ও বিদায় সংবর্ধনা
ইসলাম শাহ উরফে পাগলা বাবার ৭ দিনব্যাপী উরস মোবারক উদ্বোধন 
প্রশ”সারাদেশে ছিনতাই, ধর্ষন ও হত্যার প্রতিবাদে ছাত্র ফেডারেশন এর মানববন্ধন”
সোনারগাঁয়ে ২৫ কেজি গাঁজা ও পিকআপ ভ্যানসহ আটক-৩
আমতলীর দুই গ্রামে ৪ ইট ভাটা, পরিবেশসহ ফসল বিপর্যয়
আমতলীর ইউএনওর বদলীর আদেশ প্রত্যাহারের দাবীতে মানববন্ধন
আমতলী উপজেলা শাখার জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের ত্রি-বার্ষিক কাউন্সিল অনুষ্ঠিত
রেলওয়ের জায়গা দখল করে শ্রমিকদল নেতা সফির ঘর নির্মাণ!
অসুস্থ বিএনপি নেতা অধ্যাপক মনিরুল ইসলামকে দেখতে গেলেন মুহাম্মদ সাদরিল
ইসলামপুরে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতার বিক্ষোভ সমাবেশ
নারায়ণগঞ্জ রেলওয়ে মানেই চাঁদাবাজীর অভয়ারন্য!
বকশীগঞ্জে রফিক ফাউন্ডেশনের শীতবস্ত্র বিতরণ
বাংলাদেশে হিন্দুদের জন্য কতদূর কী করার আছে ভারতের?
“সারাদেশে ছাত্র হত্যার প্রতিবাদে ছাত্র ফেডারেশন নারায়ণগঞ্জ কলেজ শাখার মানববন্ধন”
আমতলীর ইউএনওর বদলীর আদেশ প্রত্যাহারের দাবীতে মানববন্ধন কর্মসূচী পালন!
আমতলীতে স্ত্রী হত্যার অভিযোগ, গলায় ফাঁস লাগিয়ে স্বামীর আত্মহত্যার নাটক!
জনগণের রক্ত নিয়ে যারা হোলি খেলেছে তাদেরকে ক্ষমতায় দেখতে চাই না -মুফতি মাসুম বিল্লাহ
ইসলামপুর মোটর সাইকেল সংঘর্ষে কিশোরের মৃত্যু আহত দুই
সোনারগাঁয়ে ফেন্সিডিলসহ আটক-১
সোনারগাঁয়ে ৪ কেজি গাঁজাসহ গ্রেফতার-১ 
আমতলীতে খাবারের লোভ দেখিয়ে প্রতিবন্ধি শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ!
Next
Prev
প্রচ্ছদ
বিমানে ‘টিকেট নেই কিন্তু আসন ফাঁকা’- সংকটের কারণ আসলে কী

বিমানে ‘টিকেট নেই কিন্তু আসন ফাঁকা’- সংকটের কারণ আসলে কী

প্রকাশিতঃ

‘টিকেট নেই কিন্তু বিমানের আসন ফাঁকা’ সমস্যা সমাধানে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের নতুন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আশ্বাস দিয়েছেন। তবে এর সাথে বিমানের ‘ভেতরের ও বাইরের যে চক্র’ জড়িত রয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে না পারলে সংকটের সমাধান হবে কি না, সন্দেহ রয়েছে বিশ্লেষকদের।

ট্রাভেল এজেন্টদের একজন শীর্ষ নেতা বলেছেন টিকেট নিয়ে এ সংকটের জন্য বিমানের ব্যর্থতাই দায়ী এবং ‘সর্ষের মধ্যে ভূত তাড়াতে’ না পারলে এ সমস্যার সমাধান হবে না।

বিমানের তথ্য অনুযায়ী, গত অর্থবছরে রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাটি একুশটি উড়োজাহাজ (এয়ারক্রাফট) দিয়ে ৩২ লাখ যাত্রী পরিবহন করেছে। কিন্তু গত মার্চে ঢাকা-লন্ডন রুটের একটি ফ্লাইটের আসন ফাঁকা থাকার একটি ছবি সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হলে ‘টিকেট নেই কিন্তু আসন ফাঁকা’ থাকার বিষয়টি আবারো সামনে উঠে আসে।

এরপর পনেরই মার্চ বিমান এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছিলো যে ‘আসন খালি থাকা সত্ত্বেও টিকিট কিনতে গেলে বলে টিকিট নেই’- এটি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে ঢালাও মনগড়া অভিযোগ”।

এতে বলা হয়েছিলো, “বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের সব টিকিট সবার কাছে বিক্রির জন্য উন্মুক্ত। যেকোনো অনুমোদিত ট্রাভেল এজেন্ট ছাড়াও বিমানের নিজস্ব ওয়েবসাইট, মোবাইল অ্যাপ এবং বিমানের নিজস্ব বিক্রয় কেন্দ্র থেকে বিমানের টিকিট কেনা যাবে”।

এমন পরিস্থিতিতে রোববার সাংবাদিকদের সঙ্গে এক সৌজন্য সাক্ষাতের সময় বিমানের নতুন এমডি জাহিদুল ইসলাম ভূঞা বলেছেন যে ‘টিকেট নিয়ে সমস্যা তারা পুরোপুরি সমাধান করতে চান’ যাতে করে এ নিয়ে আর প্রশ্ন না ওঠে।

কিন্তু ‘টিকেট নেই কিন্তু আসন ফাঁকা’ সমস্যার কারণ আসলে কী?

টিকেট নেই কিন্তু আসন ফাঁকা- কীভাবে সম্ভব

বিমানের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডঃ এম এ মোমেন বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, বিমানের টিকেট না পেয়ে এজেন্সি থেকে বেশি দামে কেনার অভিজ্ঞতা তার নিজেরই আছে।

“আমি তখন ভিন্ন একটি সংস্থায় ছিলাম। টিকেট কিনতে গিয়ে দেখি নেই। পরে এজেন্সির কাছ থেকে কিনে ফ্লাইটে উঠে দেখি অন্তত পনেরটি আসন ফাঁকা পড়ে আছে,” বলছিলেন তিনি।

কিন্তু আসন ফাঁকা থাকা সত্ত্বেও টিকেট না থাকার কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে বিমানের সাবেক ও বর্তমান কয়েকজন কর্মকর্তার জানিয়েছে যে পুরো বিষয়টি বিমানের এক শ্রেণির কর্মকর্তা ও কিছু এজেন্সির কারসাজি।

“ধরুন ১৫০ টি আসন আছে। আপনি তিনটি এজেন্সিকে ১০০টি দিয়ে রাখলেন। তারা নাম মাত্র মূল্যে বুকিং দিয়ে রেখে দিলো। শেষ পর্যন্ত চড়া দামে কিছু বিক্রি করলো। বাকীগুলো শেষ মুহূর্তে বিমানকে ফেরত দিয়ে দিলো। এ অবিক্রীতগুলো পরে আর বিক্রি করা যায় না,” বলছিলেন বিমানেরই সাবেক একজন কর্মকর্তা।

আবার ডিজিটাল পদ্ধতিতে এখন বিমান টিকেট বিক্রি করলেও এই সিস্টেমটাও ম্যানিপুলেশনের সুযোগ আছে বলে জানা গেছে।

অর্থাৎ সিস্টেমে (সফটওয়্যারে) যে সিট দেখা যায় সেটি জেনারেল ডিসপ্লেতে দেখানো হলো না। পরে একটি নির্দিষ্ট সময়ে গোপনে কিছু সুনির্দিষ্ট এজেন্সিকে জানিয়ে ছাড়া হলে ওই এজেন্সিগুলোই শুধু সেগুলো আটকে রাখার সুযোগ পায়।

“অনেক ক্ষেত্রে শুধু পছন্দের কিছু এজেন্সিকে এই সুযোগ দেয় সংশ্লিষ্টরা। ফলে সাধারণ মানুষ তা দেখতে পায় না। এজন্য দেখবেন কোন কোন এজেন্সি শুধু বিমানের টিকেট বিক্রয়েরই ব্যবসা করে। এ কারণেই মানুষ টিকেট না পেয়েও ফ্লাইটে ওঠে দেখে আসন শূন্য,” বলছিলেন সাবেক ওই কর্মকর্তা।

এভিয়েশন বিষয়ক বিশ্লেষক কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, প্রযুক্তি হওয়ার সুবিধা যেমন হয়েছে, তেমনি কারসাজির নতুন নতুন আইডিয়া বের হচ্ছে। বিমানের ভেতর ও বাইরে থেকে কিছু ব্যক্তি সুচতুরতার সাথে টিকেট নিয়ে কারসাজি করে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, টিকেট থাকা সত্ত্বেও না পাওয়ার অভিজ্ঞতা তারও রয়েছে।

কিন্তু কারা এই কারসাজি করে – এমন প্রশ্নের জবাবে ডঃ এম এ মোমেন বলছেন ‘একটি টিকেট মাফিয়া’ চক্র এটি করছে।

“নিজেদের লোক জড়িত না থাকলে তো এটি সম্ভব হতো না। আমি নিজেও এমডি থাকার সময় চেষ্টা করেছি। এখন নতুন এমডি ব্যবস্থা নিতে পারলে খুবই ভালো। আসলে একটি ক্র্যাকডাউন চালিয়ে প্রভাবশালী চক্রটি ভেঙ্গে দিতে হবে,” বিবিসি বাংলাকে তিনি বলছিলেন।

কাজী ওয়াহিদুল আলম বলছেন এই গোষ্ঠীটির কারণেই ডিজিটাল সিস্টেম চালু করেও সমস্যার সমাধান করা যাচ্ছে না।

নতুন এমডি জাহিদুল ইসলাম অবশ্য বলেছেন ‘টিকেট নেই কিন্তু আসন ফাঁকা’ সমস্যা তারা ডিজিটাল পদ্ধতিতেই সমাধান করবেন।

“অনলাইনে টিকেট উন্মুক্ত করে দেয়া হবে। পাশাপাশি টিকেট বিক্রি নিয়ে কারসাজি হয় কি না তা মনিটর করা হবে”।

এখন বেশিরভাগ বিমান সংস্থার টিকেট অনলাইনে সরাসরি কেনা গেলেও বাংলাদেশ বিমানের সব টিকেট পাওয়া যায় না। বিমানের কার্যালয় বা এজেন্সি থেকে এসব টিকেট কিনতে হয়।

বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান অবশ্য গত তেরই জুন জাতীয় সংসদে এক প্রশ্নের জবাবে জানিয়েছেন যে, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের টিকেট যাত্রীরা বিমানের নিজস্ব ওয়েবসাইট, জিডিএস, মোবাইল অ্যাপ, কল সেন্টার এবং বিমানের নিজস্ব বিক্রয় কেন্দ্র ছাড়াও যে কোন অনুমোদিত দেশি-বিদেশি ট্র্যাভেল এজেন্ট থেকে ক্রয় করতে পারেন।

মন্ত্রী বলেছেন, “কোনও এজেন্সি চাইলেই যাত্রীর তথ্য ছাড়া কোনও টিকেট বুকিং করতে পারবে না। সেই সাথে কোন এজেন্সি মিথ্যা বা ভুয়া তথ্য দিয়ে বুকিং করলে, সেটি ধরে জরিমানাসহ অন্যান্য পদক্ষেপও গ্রহণ করা হয়। এছাড়াও প্রতিটি টিকেটে বুকিং সময়সীমা দেয়া থাকে, যার মধ্যে টিকেট ক্রয় সম্পন্ন না হলে, সেটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাতিল হয়ে যায়”।

যদিও বাস্তবতা হলো এতো সব নিয়ম কানুনের মধ্যেই টিকেট নিয়ে নানা ধরনের কারসাজির খবর আসছে নানা মাধ্যমে।

ট্রাভেল এজেন্টদের বক্তব্য কী

ট্রাভেল এজেন্সির মালিকদের সংগঠন আটাবের প্রেসিডেন্ট আব্দুস সালাম আরেফ বিবিসি বাংলাকে বলেছেন বিমানের এমডির আগে জানা দরকার এ সমস্যার উৎস কোথায়, কারা একে জিইয়ে রেখেছে এবং কারা এ থেকে লাভবান হয়।

“তাদের তো জিডিএস দিয়ে মনিটর করার কথা। একজন বুকিং দিলেও কত সময় থাকবে। কীভাবে ক্যান্সেল করা হচ্ছে। কারা করছে। এগুলো তো মনিটর করার কথা। ভিন্ন ধরনের কিছু থাকলে তারা তো স্বয়ংক্রিয়ভাবে বুকিং বাতিল করতে পারেন,” বলছিলেন মি. আরেফ।

তার মতে টিকেট নিয়ে এই সংকটের দায় বিমানের, কারণ বুকিং তো কন্ট্রোলারের হাতে তাকে। “কেউ যদিও টিকেট ব্লক করে রাখে সেটা বাতিলের দায়িত্ব তো তার। আর এজেন্সির কাছে গ্রাহক আসলে বুকিং দেয়া হয়। একই গ্রাহক একাধিক এজেন্সিতেও বুকিং দিতে পারেন। ডাবল বা ডুপ্লিকেট বুকিং পরে বাতিল হয়,” বলছিলেন তিনি।

আটাব প্রেসিডেন্ট মনে করেন ‘সর্ষের মধ্যে ভূত’ অর্থাৎ বিমানের মধ্য থেকেই কারসাজি হয় বলে এ সংকটের সমাধান হচ্ছে না।

আগে দায়ী করা হতো যাত্রীদের

বিমানের আসন খালি থাকা সত্ত্বেও বুকিং না পাওয়ার বিষয়টি আগেও অনেকবার আলোচিত হয়েছে। ২০১৮ সালে বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতেও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছিলো।

তখন বিমান সিট খালি থাকার দোষ চাপিয়েছিলো যাত্রীদের ওপর। কমিটির কাছে দেয়া জবাবে বিমান বলেছিলো অনেক সময় যাত্রীরা সময়মতো বিমানবন্দরে পৌছাতে পারেন না, শেষ মূহুর্তে অনেকে ভ্রমণ বাতিল করেন আবার শেষ মুহূর্তে ভিসা না পেয়ে বুকিং বাতিলের কারণেও কিছু আসন খালি থাকে।

আবার টেকনিক্যাল কারণে কখনো উড়োজাহাজ পরিবর্তন করে অপেক্ষাকৃত বেশী আসনের বিমান চালাতে হয় এবং সে কারণে দেখা যায় কিছু আসন খালি থাকছে।

তবে তখন বিমানের এসব যুক্তি গ্রহণ করেননি কমিটির তখনকার সভাপতি মুহাম্মদ ফারুক খান, যিনি এখন ওই মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী।

যদিও তেরই জুন একই সংকটের বিষয়ে আসা প্রশ্নের জবাবে সংসদে তিনি বলেছেন, “আসন খালি থাকা সত্ত্বেও টিকেট কিনতে গেলে বলে টিকেট নেই, এটি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে একটা ঢালাও অভিযোগ”।

তবে নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার ঘোষণার পরে পরিস্থিতির পরিবর্তন হয় না, সেটা দেখার জন্য অপেক্ষা করছেন বিশ্লেষকরা।

বিবিসি বাংলা

এ সম্পর্কিত আরো খবর

উপদেষ্টা মন্ডলীঃ

ইঞ্জিনিয়ার মাসুদুর রহমান মাসুম

সম্পাদক মন্ডলীঃ

মোঃ শহীদুল্লাহ রাসেল

প্রধান নির্বাহীঃ

মোঃ রফিকুল্লাহ রিপন

সতর্কীকরণঃ

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি
অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও
প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
সকল স্বত্ব
www.jagonarayanganj24.com
কর্তৃক সংরক্ষিত
Copyright © 2024

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ

বনানী সিনেমা হল মার্কেট
পঞ্চবটী ফতুল্লা, নারায়ণগঞ্জ
ফোন নম্বরঃ ০১৯২১৩৮৮৭৯১, ০১৯৭৬৫৪১৩১৮
ইমেইলঃ jagonarayanganj24@gmail.com

Website Design & Developed By
MD Fahim Haque
<Power Coder/>
www.mdfahim.com
Web Solution – Since 2009

error: Content is protected !!