প্রেস বিজ্ঞপ্তি
নারায়ণগঞ্জ থেকে প্রকাশিত গত ৯/৯/২০২৪ইং তারিখে বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকায় দু’ মুখো সাপের ভূমিকায় গাজী মুসা শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। প্রকাশিত সংবাদে আমাকে আওয়ামী লীগের সাথে মিশে বিভিন্ন সুবিধা আদায়কারী হিসাবে বলা হয়েছে।যা আদৌ সত্য নয়।
প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে, আমি আহমেদ গাজী মুসা ফতুল্লা ইউনিয়ন ৬নং ওয়ার্ড বিএনপি সহ- সাংগঠনিক সম্পাদক হিসাবে সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করে আসছি। আমি বিএনপি দুঃসময়ে রাজপথে ছিলাম এর ফলশ্রুতিতে আমার উপর ও বাড়িতে যখন হামলা হয় তখন মহানগর বিএনপি সভাপতি ও মহানগর যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক আমার পক্ষে তাৎক্ষণিক জোড়ালো প্রতিবাদ জানায়।
আমি বিএনপি করলেও এলাকার প্রত্যেকটি মানুষের সাথে রয়েছে দল মত নির্বিশেষে সুসম্পর্ক। কে কোন দল করে সেটা আমি বিবেচনায় আনিনি। বঙ্গবন্ধুর সৈনিক লীগ নারায়ণগঞ্জ জেলার সভাপতি জসীমউদ্দীন আমার বাল্যবন্ধু। জসিম, সবুর ও খান বাবু জোর করে ভিপি বাদলের জন্মদিনের অনুষ্ঠানে আমাকে নিয়ে যায়
এই সুযোগে সুযোগ সন্ধানী কচুক্রী মহল গোপনে আমার ছবি তুলে রাখে। ছবি দেখলে বুঝা যায় আমাকে জোর করে সেখানে নেওয়া হয়েছিল। আমি দৃড় ভাষায় বলতে চাই, আমার প্রয়াত পিতা গাজী এম, এ, খায়ের ছিল ইসদাইরের প্রথম ইউপি মেম্বার, বিএনপির মনোনীত গ্রাম সরকার প্রধান।আমি বুঝের পর থেকে বেগম খালেদা জিয়া,তারেক জিয়া৷ও জিয়াউর রহমানের রাজনীতি করে আসছি।একটি কুচক্রী মহল সাংবাদিক ভাইদের দিয়ে মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদ প্রকাশ করিয়েছে।
আমি আরো বলতে চাই, আমার বড় ভাই বর্তমানে জার্মান প্রবাসী গাজী আক্তার আহমেদ অক্টাে অফিসে বিএনপি কার্যালয় প্রতিষ্ঠা করে। যেখানে সাবেক বিএনপির এমপি মরহুম সিরাজুল ইসলাম সেখানে প্রতিদিন আসতেন।
একটি কুচুক্রী মহল ও সুবিধা বাদী চক্রের হোতা জসীমউদ্দীন, খান বাবু, সবুরের সাথে বর্তমানে আমার সম্পর্ক ভালো নেই। তারা আমাকে বিএনপি নেতাকর্মীদের কাছে হেয় প্রতিপন্ন করতে ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। আমার নামে কোন মাদক, সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজি, ভূমিদস্যুতা সহ কোন অপরাধের থানায় মামলা তো দূরের কথা একটা জিডিও নেই।উল্লেখিত কর্মকান্ডের সাথে জড়িত আছি কেউ প্রমান করতে পারলে আমি বিএনপি থেকে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করবো।
প্রকাশিত সংবাদের তথ্য সঠিক নয় বিধায় জেলা,মহানগর,থানা,ইউনিয়ন বিএনপির শীর্ষ নেতৃবৃন্দ সহ আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি জোর দাবি জানাচ্ছি। তারা যেন, সুষ্ঠু তদন্ত করে এই অপপ্রচারের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করে। সেই সাথে প্রকাশিত সংবাদটি মিথ্যা ও বানোয়াট হওয়ায় আমি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।সাংবাদিক ভাইদের প্রতি অনুরোধ রইলো আমার সম্পর্কে সঠিক ভাবে তদন্ত করে যেন সংবাদ প্রকাশ করা হয়।
আহমেদ গাজী মুসা
সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক
৬ নং ওয়ার্ড
ফতুল্লা ইউনিয়ন বিএনপি।