ষ্টাফ রির্পোটার
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার বক্তাবলী ইউনিয়ন ৯নং ওয়ার্ড বিএনপি সিনিয়র সহ সভাপতি মোঃ কাবাদ হোসেন কে আওয়ামী লীগ নেতা বানানোর অপচেষ্টা চালাচ্ছে একটি কুচক্রী মহল।
এ ব্যাপারে বিএনপি নেতা কাবাদ হোসেন বলেন,আমি বুঝের পর থেকে শহীদ জিয়া,বেগম খালেদা জিয়া ও তারুন্যের অহংকার তারেক রহমানের নীতি এবং আর্দশ বাস্তবায়নে রাজপথে ছিলাম, ভবিষ্যতে ও থাকবো।
একটি কুচক্রী মহল আমার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে বিভিন্ন ছবি দিয়ে আমাকে আওয়ামী লীগের কর্মী বানানোর অপচেষ্টা চালাচ্ছে।
আমি দৃড় ভাষায়য় বলতে চাই, আমি সব সময় ঢাকা নয়াপল্টনে বিএনপি’র কেন্দ্রীয়কার্যালয়ে থেকে কেন্দ্রীয় কর্মসূচিতে অংশ গ্রহন করে সফল ভাবে বাস্তবায়ন করেছি।
যতদিন বেঁচে থাকবো অন্যায় ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে লড়ে যাবো।
আমার বিরুদ্ধে গণমাধ্যম কর্মী ভাইদের আমার যে ছবি দেওয়া হয়েছে যে ছবি প্রসঙ্গে বলতে চাই।
গত ইউপি নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ করেনি। আমি এলাকায় দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় আওয়ামী লীগের মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী শওকত আলী, স্থানীয় ৯ নং ওয়ার্ড ইউপি মেম্বার আমজাদ হোসেন বাঁধন আমাকে জোর করে টেনে নিয়ে একটা ছবি তোলে।
এর মানে এ নয় যে, আমি আওয়ামী লীগ হয়ে গেছি। যেহেতু ইউপি নির্বাচন বিএনপি বর্জন করেছিল সে নির্বাচন বর্জনের পক্ষে ছিলাম। আমাকে আওয়ামী লীগ বানানোর ষড়যন্ত্র কখনো সফল হবে না। কারণ বিএনপি’র ইউনিয়ন, থানা, জেলা ও কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ জানেন, আওয়ামী লীগ সরকারের গত ১৫ বছরের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে আমার অবস্থান কি ছিল।
৯ নং ওয়ার্ডের কিছু কুলাঙ্গার বিএনপির নামধারী আমার সুনাম ক্ষুন্ন করতে আমার বিরুদ্ধে অপচেষ্টা চালাচ্ছে।
আমি তাদের হুশিয়ার উচ্চারণ করে বলতে চাই, যতই ষড়যন্ত্র করুক না কেন আমাকে বিএনপি থেকে সরাতে পারবে না। আমি বিএনপির নীতি আদর্শ বাস্তবায়নে সব সময় কাজ করে যাবো।
যদি আমার বিরুদ্ধে আবার অপপ্রচার চালানো হয় তাহলে আমিও ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবো।