ষ্টাফ রির্পোটার
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার সস্তাপুর, কোতালের বাগ,গাবতলী এলাকার কতিপয় আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির শীর্ষ সন্ত্রাসী চাঁদাবাজ, মাদক ব্যবসায়ী, ভূমিদস্যু মাসুদুর রহমান মানিক পিতা সিরাজ ড্রাইভার পরিবহন নেতা এবং নাসিম ওসমানের এপিএস ছিল, আজমেরী ওসমানের আস্থাভাজন অগা মিঠু- হাজী রিপন- ডিস বাবুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু মানিকের ছোট ভাই সোহাগ আওয়ামী লীগের ট্রাক শ্রমিক লীগের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য, নিতাইগঞ্জ ও পঞ্চবটি ট্রাক ষ্ট্যান্ড এর মূল কালেক্টর, খান বাবু পিতা সিরাজ ড্রাইভার এলাকায় মাদক ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচিত। ইটা বালু সাপ্লায়ার সন্ত্রাসী সম্রাট পিতা সিরাজ ড্রাইভার, মিঠু পিতা সিরাজ ড্রাইভার,সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, মাদক, ডাকাতি মামলার আসামী ( বিএনপি নেতা সস্তাপুরে নাজমুলের বোনের বাড়ির ডাকাতি মামলার আসামি)। ইভান ওরফে খুনী ইভান পিতা আজম বাবু ওরফে জামাইবাবু, প্রায় ১৫ বছর আগে নারায়ণগঞ্জ ফুটবল ফেডারেশনের একজন খেলোয়ারকে নিজ হাতে খুন করে ছিল ইভান যা সকলেই জানে। ইসদাইরের সকল অপকর্মের হত্যা ও নাসিরের প্রথম ক্যাডার জসিম পিতা আব্দুর রাজ্জাক বঙ্গবন্ধুর সৈনিক লীগের নারায়ণগঞ্জ জেলার সভাপতি চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসী, অসামাজিক কার্যকলাপের হোতা বারবার সাইনবোর্ড পাল্টানো রাজনৈতিক নেতা ঝুট সন্ত্রাসী রোহিত পিতা অলি ভূইয়া সন্ত্রাসী ও ক্যাডার জামতলা মানিকের আপন ভাগিনা ও শামীম ওসমানের শ্যালক টিটুর উপদেষ্টা মিলনের ভাগিনা। রিয়াদ পিতা নয়ন শামীম ওসমানের বন্ধু চাষাড়ার সন্ত্রাসী সামুর ভাগিনা ও শামীম ওসমানের শ্যালক টিটু উপদেষ্টা মিলনের আপন শ্যালক,এলকে রনি ও জনি পিতা দেলোয়ার এ দুই ভাই চাঁদাবাজ ভূমিদস্যু,ইট বালুর সাপ্লায়ার সন্ত্রাসী,মাদক ব্যবসায়ী ও চাঁদাবাজ শিমুল পিতা আব্দুস সালাম ৬ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বহু অপকর্মের হোতা আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মাদক মামলা, হত্যা মামলা, চাঁদাবাজি মামলার আসামি জামান পিতা গিয়াস উদ্দিন ৬ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক আমি সরকারের আমলে মাদক মামলা, হত্যা মামলা,ও চাঁদাবাজি মামলার আসামি শরীফ মাহমুদ পিতা আব্দুর রাজ্জাক, ভাগিনা জসিম পিতা আব্দুর রাজ্জাক এই দুই ভাই মিলে এলাকায় চাঁদাবাজি সহ নিরীহ মানুষদের হয়রানি করতো।
বারবার সাইনবোর্ড পাল্টানো রাজনীতিবিদ, ক্ষমতাসীন দলে থাকাই যাদের উদ্দেশ্য উল্লেখিত সন্ত্রাসী ভূল পাল্টে এখন বিএনপি নেতা মাকলেকুল পায়েল,সিদ্দিকুর রহমান উজ্জল ও শরীফ মাহমুদের শেল্টারে এলাকায় ফিরে আসার অপচেষ্টা চালাচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এলাকাবাসী বলেন,আজমেরী ওসমানের সেকেন্ড ইন কমান্ড মফিজ মিয়ার পুত্র নাসির উল্লেখিত সন্ত্রাসীদের দিয়ে নানান অপকর্ম করাতো। সকল প্রকার অপরাধ ও ধান্দাবাজি করাতো।
এদের অত্যাচার নির্যাতন, চাঁদাবাজি, মারামারি ভূমিদস্যুতা এমনকি এমন কোন অবৈধ কীর্তিকলাপ নাই যা তারা করেনি।
বর্তমানে নাসির পলাতক থাকলেও আজমীর ওসমান,অয়ন ওসমান বাহিনীর সন্ত্রাসীদের সাথে রাজনৈতিক, অসামাজিক কর্মকান্ড পরিচালনা করতো। এসব জঘন্য অপরাধীরা ও তাদের কর্মী বাহিনীরা এখনো ইসদাইরে তান্ডব চালিয়ে যাচ্ছে। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জনতার আন্দোলনে রক্তের বিনিময়ে এমন শহীদদের জীবনের বিনিময়ে আজকের এই নতুন বাংলাদেশে নতুন ভাবে স্বাধীনতা হলেও উল্লেখিত সন্ত্রাসীদের কারনে স্বাধীনতা এখনো উপলব্ধি ও ভোগ করতে পারছে না এলাকাবাসী।
উল্লেখিত সন্ত্রাসীদের কুটকৌশল ভয় ভীতি প্রদর্শনের কারণে উল্লেখিত সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা অতি প্রয়োজন।
উল্লেখিত সন্ত্রাসীরা গত ১৫-১৬ বছর আওয়ামী লীগ সরকারের নাম ভাঙ্গিয়ে একের পর এক অপকর্ম করে গেলেও সাধারণ মানুষ ও বিএনপি নেতাকর্মীরা ছিল অসহায়। শেখ হাসিনার পতনের পর উল্লেখিত সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে এখনো পর্যন্ত থানায় কোন মামলা করা হয়নি।
তাই ভূক্তভোগী সহ সচেতন এলাকাবাসীর দাবি এদের বিরুদ্ধে এবং যারা তাদের শেল্টার দিয়ে বিএনপি নেতা বানানোর অপচেষ্টা করছে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণে বিএনপির শীর্ষ নেতা, সেনাবাহিনী ও পুলিশ প্রশাসনের প্রতি জোর দাবি জানান।