৫ আগস্ট ছাত্র জনতার বৈষম্যের বিরোধী আন্দোলনের মুখে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা সরকার পদত্যাগ করে দেশ ছাড়ে। স্বৈরচারী সরকারের পতনের পর মামলায় কাবু করেন চেয়ারম্যান এহসান উদ্দিন আহমেদ ও যুবলীগ নেতা খান মাসুদ আত্নগোপনসহ দেশ ছেড়েছে। স্বৈরচারী সরকারের জাতীয় পার্টি ব্যানারে চেয়ারম্যান ও যুবলীগ নেতা ফেরারি জীবন যাপন করছে। যাদের ছত্রছায়ায় ও নাম ভাঙ্গিয়ে ওরা ৩ খলিফা ছিল বেশ দাপটে। নুর হোসেন,তিনগাও এলাকার আলতাফ হোসিয়ারি শ্রমিক থেকে বিগত স্বৈরাচারী সরকারের সময়ে দাপটে অবস্থানে ছিল। গরুর হাট হতে শুরু করে ওই ৩ দোসরের একজন আলতাফ হোসেন। ছত্রছায়া দেয়া ২ জন মামলায় আসামী হয়ে পলাতক থাকলেও বহাল তবিয়তে কদমতলী এলাকার চিহৃিত ভূমিদস্যু ওসমান গনি। পদুঘর এলাকার নূর হোসেন ও আওয়ামীলীগ সভাপতি মিজান মেম্বার। বিগত স্বৈরাচারী সরকারের সময়ে যে দাপটে অবস্থায় ছিল বর্তমানে আরো দ্বিগুন অবস্থায়।
এ যেন দাড়ানোর মধ্যে পল্টি। বন্দর সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এহসান উদ্দিন আহমেদ ও যুবলীগ নেতা খান মাসুদ মামলার উপর মামলা। ৩ খলিফা ওসমান গনি, ৭ নং ওর্য়াড আওয়ামীলীগের সভাপতি মিজান মেম্বার ও নূর হোসেনরা বেশ দাপটে।অলিখিত ভাবে ক্ষমতার প্রভাবে বিএনপি।আর সেই বিএনপির লোক বনে গেছেন। অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ওয়ারিশ ব্যবসা, অবৈধ ড্রেজার, বালু, বেকু, নিজস্ব জায়গা বিক্রির সুবিধার জন্য সরকারের বিশেষ বরাদ্দ হতে রাস্তা করার কাজ, হিন্দু সম্পত্তি, বিচার বাণিজ্যের ক্ষেত্রে চেয়ারম্যান ও যুবলীগ নেতাকে ব্যবহার করতেন। গত ৫ আগস্টের পর থেকে চেয়ারম্যান ও যুবলীগ নেতা বিভিন্ন মামলায় আসামী হয়ে ফেরারি জীবন যাপন করছে। অথচ খলিফা ওসমান গনি, ৭ নং ওর্য়াড আওয়ামী লীগের সভাপতি মিজান মেম্বার ও নূর হোসেনরা পূর্বের চেয়ে বেশি দাপটে অবস্থানে রয়েছে। স্বৈরচারী সরকারের অবসান হলেও বহরুপী বহাল তবিয়তে। ওসমান গনি শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা করলেও বেরিয়ে আসছে আরো গোপন তথ্য।