রানা, মনির ও মিদুলের নের্তৃত্বে
বন্দর প্রতিনিধি // বন্দরের কদম রসুল দরগাহ’র ওরশকে কেন্দ্র করে চলছে নানা প্রকার অনৈতিক কার্যকলাপ। দেশের চলমান প্রেক্ষাপটে বিভিন্ন দরবার, আস্তানা এমনকি মাজারেও চলছে হামলা, ভাংচুর। যা নিয়ে প্রশাসন বিভ্রান্ত, এমনকি এগুলো রক্ষার্থে প্রশাসনের বিশেষ নজরদারীসহ স্থানীয় সুশীল সমাজও প্রস্তুত। সেখানে বন্দরের ঐতিহ্যবাহী কদম রসুল দরগাহ’র বার্ষিক ওরশ শুরু হয়েছে। ১২ ই রবিউল আউয়াল দিবাগত রাত ১২.১ মিনিটে রাসুল (সাঃ) র’ পদচিহ্ন কদম মোবারকের গোসল শেষে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। সেই ওরশ মোবারককে কেন্দ্র করে বসেছে মেলা। সেই মেলার নামে চলছে বিভিন্ন প্রকারের জুয়ার আসর, চরকি, সাবান খেলাসহ সকল কিছু।
যা নিয়ে সর্ব মহলে চলছে নানা আলোচনা ও সমালোচনা। দরবারের মেলার পবিত্রতা রর্ক্ষাথে প্রশাসনের কঠোর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন সচেতন মহল।
সূত্র মতে, বন্দরের কদম রসুল দরগাহ’র বার্ষিক ওরশ শুরু হয়েছে। ১২ ই রবিউল আউয়াল দিবাগত রাত ১২.১ মিনিটে রাসুল (সাঃ) র’ পদচিহ্ন কদম মোবারকের গোসল শেষে মোনাজাতের পর তোবারক বিতরন করা হয়। ৪ দিনের জন্য মেলার অনুমতি দিয়েছে প্রশাসন। সেই সুযোগে অনুমতিবিহীন স্থানীয় খলিলুর রহমানের ছেলে রানা, মৃত আসলাম মিয়ার ছেলে মিদুলরা মিলে বসিয়েছে জুয়ার হাট। যেখানে দরবার, আস্তানা নিয়ে দেশব্যাপী চলছে অরজগতা, সেখানে কদম রসুল দরগাহ ওরশকে পুঁজি করে কিভাবে চালাচ্ছে জুয়ার আসর। রানা, মিদুলদের এমন দাম্ভিকতাকে ভিন্ন দৃষ্টিতে দেখছেন সচেতন মহল। প্রশাসনের এমন কঠোরতা থাকার পরও ঐতিহ্যবাহী মেলায় কিভাবে চলছে এগুলো। বন্দর থানা পুলিশের কঠোর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকাবাসী।
এ বিষয়ে দরগাহ’র কমিটির খাদেম মোঃ নজরুল ইসলামের মোবাইল নাম্বারে ফোন দিয়েও পাওয়া যায়নি।