ষ্টাফ রিপোর্টার:
৪ এপ্রিল থেকে বন্দরের লাঙ্গলবন্দ স্নানোৎসবে লাখ লাখ পূণ্যার্থীদের সামনে মন্দিরের ভিতরে বলাৎকারসহ যৌন কেলেংকারীর ঘটনায় ভন্ড, প্রতারক, চরিত্রহীন, লম্পট, সমকামী, মন্দিরের অর্থ আত্মসাতকারী তারকনাথ দাসের দৃষ্টান্তমূলক বিচারের দাবীতে হাজারো পোস্টারে ছেয়ে যায় পুরো এলাকা। এমন দৃশ্যে আবারো সৃস্টি হয়েছে উত্তেজনা।
গত বছর ২০২৪ এর জানুয়ারীতে নগরীর নতুন পালপাড়া এলাকার তারকধাম মন্দিরে যৌন কেলেংকারী ছাড়াও মন্দিরের ভিতরে বলাৎকারের ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে তোলপাড়ের সৃস্টি হয় সনাতন ধর্মালম্বীদের মাঝে।
মন্দিরের ভিতরে এমন ন্যাক্কারজনক যৌন কেলেংকারীর ভিডিওর ঘটনায় তারকনাথের পক্ষে আওয়ামীলীগের কয়েকজন প্রভাবশালীদের ম্যানেজ করে ধামাচাপা দেয় তারনাথ ও তার নিয়ন্ত্রিত বাহিনী।
এমন কেলংকারী ধামাচাপা দিতে নগরীর প্রভাবশালী একজন নেতার পক্ষে অবৈধ বন্ডের চোরাই সূতার ব্যবসায়ী পূলক, নাড়ুসহ অনেকেই নানাভাবে তদ্বির করে বিক্ষুদ্ধ সনাতন ধর্মালম্বীদের নানাভাবে হুমকি ধমকি দিয়ে দমিয়ে রাখার চেষ্টা চালায়। আর মন্দিরের ভিতরে বদলকারসহ এমন যৌন কেলেংকারীর ঘটনায় ভন্ড, প্রতারক, চরিত্রহীন, লম্পট, সমকামী, মন্দিরের অর্থ আাত্মস্যাতকারী তারকনাথ দাসের দৃষ্টান্তমূলক বিচারের দাবীতে উকিলপাড়া মন্দিরে কাউন্সিলর অসিত বরন বিশ্বাসের নেতৃত্বে সালিশী বৈঠকের ব্যবস্থা করলে সেই বৈঠকে পূলক ও নাড়ুসহ কয়েকজন উপস্থিত থেকে আবারো ঘটনা ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা অব্যাহত রাখে।
সরকার বিরোধী আন্দোলনের কারণে ওই কেলেংকারী নিয়ে কেউ মুখ না খুললেও এবার নারাযণগঞ্জ সচেতন সনাতন ধর্মলম্বীবৃন্দ ও সর্বস্তরের ব্যানারে যৌন কেলেংকারীর ঘটনায় ভন্ড, প্রতারক, চরিত্রহীন, লম্পট, সমকামী, মন্দিরের অর্থ আাত্মস্যাতকারী তারকনাথ দাসের দৃষ্টান্তমূলক বিচারের দাবীকে হাজারো পোস্টারে ছেয়ে যায় পুরো লাঙ্গলবন্দ এলাকা।
যা দেখে পূণ্যার্থীদের দৃস্টি আকর্ষণ করে। অনেকেই বলেন, “কার স্বার্থে মন্দিরে ভিতরে এমন কেলেংকারী করে এখনো টিকে আছে মন্দিরের সেবায়েত হিসেবে ? “ এমন ঘটনায় আইনশৃংখলা বাহিনীর হস্তক্ষেপও কামনা করেছেন অনেকেই।