ষ্টাফ রিপোর্টার:
নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবু আল ইউসুফ খান টিপু বলেছেন, থান কাটা কাপড়ের দোকান দেয়ার কথা বলে ৭০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি করে কিন্তু নতুন ঘর দেয় নাই এবং বিদ্যুৎ বিলের ৮ লাখ টাকা ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে আদায় করে।
তারপর বিদ্যু বিল শোধ না করায় রাইফেল ক্লাবে বদুর বিচার হয়। সেলিম ওসমানের কাছে ও সদর মডেল থানার সাবেক ওসি মনজুর কাদের এর কাছে লিখিত বন্ড সই দেয় আর বিএনপির রাজনীতি করবে না।
শুক্রবার (২১ মার্চ) রাত ১০ টায় মিশনপাড়াস্থ হোসিয়ারী সমিতি ভবনে সাংবাদিকদের উপরোক্ত কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন,হোসিয়ারী সমিতি ভবন নাকি চর্চার সেল।প্রতিদিন অনেক সাংবাদিক ভাইরা আমার এখানে আসেন। আপনারা কি দেখেছেন।
গত ১৬ বছর বদুকে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কোন মিছিল মিটিংয়ে দেখা যায়নি। নারায়ণগঞ্জ শহরের বড় ধরনের চাঁদাবাজ ও দালাল কে আমি না বদু। বদু বড় চাদাঁবাজ। সেলিম ওসমান, শামীম ওসমানের পা চাটা গোলাম ছিল পতিতালয় হতে মাসোহারা নেয়া বদু।
বদু আমার রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী নয় ও আমার কর্মীর যোগ্যতা অর্জন করতে পারে নাই।
হোসিয়ারি সমিতির নির্বাচনে আমি প্যানেল দেওয়াই।
এতে বদুকে পরিশ্রম ও টাকা খরচ করতে হয়েছে এইজন্য প্রতিহিংসা পরায়ণ হয়ে আমার বিরুদ্ধে আজেবাজে কথা বলছে।
বদু একটা বেয়াদব, গন্ডমূর্খ, নিজের নাম তো ঠিক মতো লিখতে পারেনা।
জাতীয় পার্টির নাসিম ওসমানের গুন্ডা ছিল। পতিতালয়ের সরদার পরিবারের সদস্য বদু।
ওর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছিল। মামলা থেকে বাঁচতে সাবেক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী মতিন চৌধুরীর হাত ধরে বিএনপিতে যোগ দেয়। ওর দ্বারা বিএনপির কোন উপকার হয় নাই।
অদু, বদু কদুরা সাবেক ওসি মঞ্জুর কাদের, সেলিম ওসমানের কাছে লিখিত বন্ড সই দেয় আর রাজনীতি করবে না। নারায়ণগঞ্জ শহরের বড় চাঁদাবাজ বদু। আমি জিয়া হল ভাংচুর ও ছবি নামানোর আগে পরে অনেক কথা বলেছি যার ভিডিও আপনাদের কাছে রয়েছে।
আমার পরিবারে যত শিক্ষিত আছে ওর পরিবারের কতজন আছে।
আমি ওসমান পরিবারের সাথে আপোষ করি নাই করবো না। আমার নানা-দাদার পরিবারের ঐতিহ্য আছে। তারা ঘোড়ায় চড়ে বিচার করতো ।আমি নাকি ভূয়া উকিল। আরে মুর্খ কোর্টে গিয়ে খোঁজ কর।আমার সন্তানরা উচ্চ শিক্ষিত। আমার বাবা- মা শিক্ষক ছিলেন। এক ভাই সাংবাদিকতা করে,আরেক ভাই ব্যবসা। আমি কি তারুণ্যের অহংকার, আগামী রাষ্ট্র নায়ক তারেক রহমান ভালো করে জানে। সেজন্য বড় দায়িত্ব দিয়েছে আগামীতেও দিতে পারে।