Menu
নারায়ণগঞ্জ রবিবার | ২২শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৭ই আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ১৯শে রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
  সর্বশেষঃ
ফতুল্লায় যুবলীগ নেতা কর্তৃক স্বেচ্ছাসেবকদল নেতাকে কুপিয়ে জখম!
এখনও প্রকাশ্যে টোকাই নাসিরের সেনাপতি ইয়ামিন-পলাশ ও রাজিবগং!
ক্যাম্পাসে রাজনীতি বন্ধের বিপক্ষে ছাত্র সংগঠনগুলো
রাজনীতিতে ভরাডুবি ওসমান পরিবারের
ইসলামপুরে আইএইচটি শিক্ষার্থীদের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ৬
‘জুলাই বিপ্লবে শহিদের সংখ্যা ১৪২৩, আহত ২২ হাজার’
তোফাজ্জল হত্যা: অভিযুক্ত ৮ ঢাবি ছাত্র সাময়িক বহিষ্কার
প্রকাশিত সংবাদের আংশিক প্রতিবাদ শাহ আলমের
গণপিটুনি কেন বাড়ছে, আইনে এর শাস্তি কী?
দালাই লামার মতোই কি শেখ হাসিনা আশ্রয় পেতে যাচ্ছেন ভারতে!
সোনারগাঁয়ে ২৯৫ বোতল ফেন্সিডিলসহ আটক ২
মাফিয়াতন্ত্র, দখলদারিত্ব ও চাঁদাবাজদেরকে ক্ষমতায় আনতে চাই না – মুফতী সৈয়দ ফয়জুল করীম
ত্বকী হত্যাকাণ্ড : আজমেরীর গাড়িচালককে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
হিন্দুস্থান টাইমসের নিবন্ধ // ঢাকা চাইলে হাসিনাকে হস্তান্তর করতে পারে দিল্লি
সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ ও তার ভাইসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা
সোনারগাঁয়ে নদী থেকে অজ্ঞাত ব্যাক্তির লাশ উদ্ধার 
জাকির চেয়ারম্যানের অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন
বক্তাবলীতে দানবীর মেছবাহুল বারী ৩৪তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
শেখ হাসিনার ভাগ্যে কী ঘটতে যাচ্ছে আজ?
বক্তাবলীতে সরকারী টাকায় আওয়ামী লীগ নেতার ব্যক্তিগত উন্নয়ন!
বন্দরে হত্যা মামলার আসামি পিংকির নেতৃত্বে ১১টি বাড়িঘরে হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট
আগামীকাল নারায়ণগঞ্জ আসছেন শায়খে চরমোনাই
আড়াইহাজার থানা হতে লুন্ঠিত অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে পূজা কমিটির সঙ্গে সেনাবাহিনীর মতবিনিময় সভা
আবারো ৫ দিনের রিমান্ডে গোলাম দস্তগীর গাজী
“আওয়ামী লীগের মতো শুরু করলে আমরাও টিকতে পারব না”
র‌্যাব-১১’র পুনরায় ত্বকী হত্যা মামলার তদন্ত শুরু
রংধনু গ্রুপের আন্ডা রফিকের ভাই মিজান ২ দিনের রিমান্ডে
প্রতারণার নির্বাচন//চট্রগামে হাসিনাসহ সাবেক ৩ সিইসির বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
“ফতুল্লার সেই দূর্ধর্ষ আওয়ামী লীগার শরীফ ভোল পাল্টে এখন বিএনপিতে”
Next
Prev
প্রচ্ছদ
নিক্কেই এশিয়ার প্রতিবেদন // শেখ হাসিনা কীভাবে চূড়ান্ত স্বৈরাচার হয়ে উঠলেন

নিক্কেই এশিয়ার প্রতিবেদন // শেখ হাসিনা কীভাবে চূড়ান্ত স্বৈরাচার হয়ে উঠলেন

প্রকাশিতঃ

Views: 4

তথ্যসূত্র: নিক্কেই এশিয়া, টোকিও

তীব্র আন্দোলনের মুখে ৫ আগস্ট ক্ষমতা থেকে উৎখাত হলেন বজ্রকঠিন হাতে দেশ চালানো শেখ হাসিনা। এমনকি দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন গণভবনে ওই দিন ছাত্র-জনতার ঢেউ আছড়ে পড়ে। গণ-অভ্যুত্থানের বিজয় উদ্‌যাপন করেন তাঁরা। সেই সঙ্গে অবসান ঘটে বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ সময়ের নারী সরকারপ্রধানের সাড়ে ১৫ বছরের শাসনেরও।

প্রধানমন্ত্রী হিসেবে হাসিনার শেষ ২৪ ঘণ্টা ছিল ঘটনাবহুল; যা স্মরণে রাখার মতো। এ নিয়ে প্রতিবেদন করেছে প্রথম আলো, দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস, বার্তা সংস্থা রয়টার্সসহ অন্যান্য গণমাধ্যম।

সরকারবিরোধী বিক্ষোভ প্রশমনে ৪ আগস্ট সন্ধ্যা ৬টায় দেশজুড়ে কারফিউ জারি করেন শেখ হাসিনা। ওই দিন রাতে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের নিয়ে অনলাইনে একটি বৈঠক করেন। কারফিউ ভেঙে রাস্তায় নেমে আসা বেসামরিক লোকজনের ওপর গুলি না চালাতে বৈঠকে নির্দেশনা দেন তিনি।

পরদিন ৫ আগস্ট ভোরে শেখ হাসিনা কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন। বিক্ষোভকারীদের ওপর নিপীড়ন চালানোর জন্য দায়ী পুলিশ বাহিনীও হাসিনাকে জানিয়ে দেয়, তারা পরিস্থিতির ওপর থেকে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেছে। সরকারের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা হাসিনাকে পদত্যাগ করার অনুরোধ জানান। কিন্তু তা প্রত্যাখ্যান করেন তিনি।

শেখ হাসিনা ২০০৯ সালে আবার ক্ষমতায় ফিরে সংবিধান সংশোধন করেন। অবসান ঘটান তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার। অথচ বিরোধী দলে থাকাকালে তিনি ব্যবস্থার দাবি জানিয়েছিলেন। অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনী ব্যবস্থার অনুপস্থিতি দেশে ক্ষমতার শান্তিপূর্ণ হস্তান্তরে বাধা হয়ে দাঁড়ায় এবং তাঁর কর্তৃত্ববাদী আচরণ বাধাহীনভাবে অব্যাহত রাখার সুযোগ করে দেয়।

পরে ওই কর্মকর্তা ‘অবাধ্য’ হাসিনাকে পদত্যাগে রাজি করাতে তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানাকে অনুরোধ জানান, কিন্তু কাজ হয়নি। এরপর হাসিনার যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী ছেলে ও উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় তাঁকে ফোন করেন। শেষমেশ পদত্যাগ করেন তিনি। এ সময় ভারতে ঢুকতে সাময়িক অনুমতির জন্য তড়িঘড়ি আবেদনও করেন হাসিনা।

অবস্থা বেগতিক দেখে হাসিনা ও তাঁর বোন রেহানা সামরিক হেলিকপ্টারে ওঠেন। দুপুর আড়াইটায় ভারতের উদ্দেশে দেশ ছাড়েন তাঁরা। একেবারে শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত ক্ষমতা আঁকড়ে থাকার চেষ্টা চালানো হাসিনার জীবন ছিল ঝড়ঝঞ্জাপূর্ণ।

১৯৪৭ সালে জন্মগ্রহণ করেন শেখ হাসিনা। বাবা শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের নায়ক। একাত্তরে দেশ স্বাধীন হওয়ার চার বছর পর কিছু বিপথগামী সেনা কর্মকর্তার হাতে সপরিবার নিহত হন তিনি। তবে হাসিনা ও রেহানা ওই সময় জার্মানিতে থাকায় প্রাণে বেঁচে যান। কয়েক বছর ভারতে নির্বাসিত জীবন কাটিয়েছেন তাঁরা।

হাসিনা ১৯৮১ সালে দেশে ফিরে আসেন ও আওয়ামী লীগের সভাপতি হন। ১৯৯০-এ দেশে গণতান্ত্রিক যাত্রা শুরু হলে ১৯৯১-এর সাধারণ নির্বাচনে দলের নেতৃত্ব দেন হাসিনা। কিন্তু খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন বিএনপির কাছে তাঁর দল অপ্রত্যাশিতভাবে হেরে যায়।

শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে প্রথম যখন প্রধানমন্ত্রী হন, তখন তাঁকে একজন কর্তৃত্ববাদী রাজনীতিক হিসেবে প্রাথমিকভাবে আমার মনে হয়নি। দুই বছর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমল শেষে ২০০৯ সালে ক্ষমতায় ফেরার পর তিনি কর্তৃত্ববাদের দিকে ঝুঁকে পড়তে থাকেন।

মায়ুমি মুরায়ামা, ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপিং ইকোনমিসের নির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্ট

পাঁচ বছর পর ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে জয়ী হন হাসিনা। প্রথমবারের মতো দেশের প্রধানমন্ত্রীও হন তিনি। পরবর্তী সময়ে প্রধান এ দুই দল পর্যায়ক্রমে নির্বাচনে জেতে। যাহোক, ২০০৯ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জেতার পর হাসিনা ক্ষমতা কুক্ষিগত করেন। শুরু করেন বিরোধীদের ওপর দমন-পীড়ন। সেই সঙ্গে ক্ষমতাও দীর্ঘায়িত করতে থাকেন তিনি।

দেশে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হতে দেখা গেছে। এর পেছনে বড় ভূমিকা রেখেছে তৈরি পোশাক খাতের মতো শ্রমঘন কিছু শিল্প। তবে শিক্ষিত তরুণদের মধ্যে ছিল উচ্চ বেকারত্ব। এ অবস্থায় শিক্ষার্থীরা সরকারি চাকরিতে বৈষম্যমূলক কোটাব্যবস্থার বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামেন। তাঁরা এর বিলুপ্তি দাবি করেন।

এদিকে বিএনপির মতো বিরোধী দলগুলো বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীদের ব্যবহার করছে বলে দাবি করেন শেখ হাসিনা। তিনি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে এ আন্দোলন দমনের নির্দেশ দেন। পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়, যখন আন্দোলনকারীদের রাজাকারের বংশধরদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট করে বক্তব্য দেন তিনি।

১৯৯৬ সালের নির্বাচনে জয়ী হন হাসিনা। প্রথমবারের মতো দেশের প্রধানমন্ত্রীও হন তিনি। পরবর্তী সময়ে প্রধান দুই দল পর্যায়ক্রমে নির্বাচনে জেতে। যাহোক, ২০০৯ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জেতার পর হাসিনা ক্ষমতা কুক্ষিগত করেন। শুরু করেন বিরোধীদের ওপর দমন-পীড়ন। সেই সঙ্গে ক্ষমতাও দীর্ঘায়িত করতে থাকেন তিনি।

এতে কোটা সংস্কার আন্দোলন রূপ নেয় সরকার পতনের আন্দোলনে। ২১ জুলাই সুপ্রিম কোর্ট সরকারি চাকরি থেকে কোটাব্যবস্থা প্রায় পুরোপুরি তুলে দেন। কিন্তু তখন অনেক দেরি হয়ে গেছে। ইতিমধ্যে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী-ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষে অনেকে প্রাণ হারান।

বিক্ষোভকারীদের ওপর নিষ্ঠুর দমন-পীড়ন চালানোর খেসারত দিতে হয়েছে হাসিনাকে। এটা বিস্ময়কর যে ৪৩ বছর আগে স্বাধীনতার নায়কের কন্যা হিসেবে দেশবাসী যাঁকে বীরোচিত সংবর্ধনা দিয়ে স্বাগত জানিয়েছে, এখন তাঁকেই আবার নির্বাসনে যেতে হয়েছে।

বড় প্রশ্ন হলো, হাসিনা যেখানে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক যাত্রাকে সামনে এগিয়ে নেওয়ার আশা করছিলেন, সেই তিনিই কেন নিষ্ঠুর স্বৈরশাসক হয়ে দাঁড়ালেন।

মায়ুমি মুরায়ামা জাপান এক্সটার্নাল ট্রেড অর্গানাইজেশনের ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপিং ইকোনমিসের নির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন, ‘১৯৯৬ সালে হাসিনা প্রথম যখন প্রধানমন্ত্রী হন, তখন তাঁকে একজন কর্তৃত্ববাদী রাজনীতিক হিসেবে প্রাথমিকভাবে আমার মনে হয়নি।’ দুই বছর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমল শেষে ২০০৯ সালে ক্ষমতায় ফেরার পর তিনি কর্তৃত্ববাদের দিকে ঝুঁকে পড়তে থাকেন বলে ইঙ্গিত দেন মায়ুমি।

ক্ষমতায় ফিরে হাসিনা সংবিধান সংশোধন করেন। অবসান ঘটান তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার। অথচ বিরোধী দলে থাকাকালে তিনি এ ব্যবস্থার দাবি জানিয়েছিলেন। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনী ব্যবস্থার অনুপস্থিতি দেশে ক্ষমতার শান্তিপূর্ণ হস্তান্তরে বাধা হয়ে দাঁড়ায় এবং তাঁর কর্তৃত্ববাদী আচরণ বাধাহীনভাবে অব্যাহত রাখার সুযোগ করে দেয়।

একপর্যায়ে শেখ হাসিনা বিরোধী দলের নেতা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দুর্নীতির মামলায় বিচারের মুখোমুখি করেন। তাঁকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। দুর্বল হয় বিএনপি। তবু হাসিনার কর্তৃত্ববাদী আচরণ বিরোধীদের দমন করা থেকে এতটুকু দমায়নি তাঁকে। তিনি তাঁর বাবাকে ‘দেবতাতুল্য’ করে তোলার চেষ্টা ত্বরান্বিত করেন এবং এমন এক পরিবেশ তৈরি করেন, যেখানে সরকারের সমালোচনা সহ্য করা হয় না।

গণমাধ্যম ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে মতপ্রকাশের স্বাধীনতার ওপর খড়্গহস্ত হন হাসিনা। আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন ছাত্রলীগ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নিয়ন্ত্রণ নেয়। প্রশাসনের সমালোচকদের হয়রানি করা হয়। চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা নিয়ে বিক্ষোভ ছিল হাসিনার স্বৈরাচারী শাসনের প্রাথমিক সুবিধাভোগী আওয়ামী লীগকে সমর্থনকারী ছাত্রদের (ছাত্রলীগ) বিরুদ্ধে ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ।

হাসিনা তাঁর নীতির সঙ্গে দ্বিমত পোষণকারী ঘনিষ্ঠ সহযোগীদেরও একসময় নিজের কাছ থেকে সরিয়ে দেন। ভারতের সংবাদপত্র দ্য হিন্দুর কথায়, ‘হাসিনা ক্রমেই তাঁর সেরা উপদেষ্টাদের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন।’ পরিশেষে, শুধু বোন রেহানাকেই তিনি বিশ্বাস করতে পারেন বলে মনে করেন।

মায়ুমি মুরায়ামার পর্যবেক্ষণ হলো, ‘আজ্ঞাবহ ব্যক্তিপরিবেষ্টিত হয়ে বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীদের যুক্তিগুলো ও সত্যিকারের উপলব্ধি হয়তো অনুধাবন করতে ব্যর্থ হন এই প্রধানমন্ত্রী (ক্ষমতাচ্যুত হাসিনা)।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক লিলুফার ইয়াসমিন বলেন, ‘দেশের মানুষ এখন আর দ্বিদলীয় রাজনীতিকে মানতে পারছেন না; যা এত দিন ধরে চলে এসেছে। কিন্তু এই সংক্ষিপ্ত সময়ে তৃতীয় কোনো দলের উঠে আসা ও জনগণের কাঙ্ক্ষিত বিকল্প হয়ে ওঠাও কঠিন হবে।’

স্বাভাবিকভাবেই এখন প্রশ্ন উঠছে, বাংলাদেশ কি সামরিক বা স্বৈরতান্ত্রিক শাসনমুক্ত একটি প্রকৃত গণতান্ত্রিক দেশ হয়ে উঠতে সক্ষম হবে? এ দেশ কি পারবে শেখ হাসিনার স্বৈরশাসনের ভুলত্রুটি থেকে শিক্ষা নিতে?

 

 

এ সম্পর্কিত আরো খবর

উপদেষ্টা মন্ডলীঃ

ইঞ্জিনিয়ার মাসুদুর রহমান মাসুম

সম্পাদক মন্ডলীঃ

মোঃ শহীদুল্লাহ রাসেল

প্রধান নির্বাহীঃ

মোঃ রফিকুল্লাহ রিপন

সতর্কীকরণঃ

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি
অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও
প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
সকল স্বত্ব
www.jagonarayanganj24.com
কর্তৃক সংরক্ষিত
Copyright © 2024

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ

বনানী সিনেমা হল মার্কেট
পঞ্চবটী ফতুল্লা, নারায়ণগঞ্জ
ফোন নম্বরঃ ০১৯২১৩৮৮৭৯১, ০১৯৭৬৫৪১৩১৮
ইমেইলঃ jagonarayanganj24@gmail.com

Website Design & Developed By
MD Fahim Haque
<Power Coder/>
www.mdfahim.com
Web Solution – Since 2009

error: Content is protected !!